শিরোনাম
চট্টলার ডাক ডেস্ক: | আপডেট: ১১:১৬ পিএম, ২০২১-০৪-২৬ 567
আইসিইউ
দেশে এখন করোনার দ্বিতীয় ঢেউ চলছে। করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির সঙ্গে বাড়ছে আইসিইউ সংকট। ঢাকা, চট্টগ্রামের সরকারি কোভিড হাসপাতালগুলোতে করোনা রোগীদের জন্য কোনো আইসিইউ বেড খালি নেই। সাধারণ কোভিড বেডে অক্সিজেন এবং হাই ফ্লো জোন দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। আগে প্রতি ১০ জন করোনা আক্রান্তের মধ্যে সর্বোচ্চ একজনের আইসিইউ প্রয়োজন হতো। এখন প্রয়োজন হয় তিন জনের। আর সংক্রমিত বড় একটি অংশের অক্সিজেনের মাত্রা শুরুতেই ৭০-৮০ ভাগে নেমে যাচ্ছে। স্বাভাকিভাবে এটা ৯৭ ভাগের উপরে থাকে। এবার করোনায় সিরিয়াস রোগীর সংখ্যা বাড়লেও বাড়েনি আইসিইউর সংখ্যা। অথচ, রোগীও প্রতিদিনই বাড়ছে। আইসিইউ সাপোর্ট আগের চেয়ে বেশি লাগলেও আইসিইউ বেড কিন্তু বাড়েনি।
অনেক সময় রোগীর অবস্থা খুব ঝুঁকিপূর্ণ না হলেও মেজর সার্জারির পর রোগীকে আইসিইউতে রাখা হয়। গুরুতর অসুস্থ রোগীকে সুস্থ করে তুলতে বেশিরভাগ সময়েই ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ) এ রাখা হয়। রোগীর অবস্থা সঙ্কটজনক হলে আইসিউতে সবরকমের সাপোর্ট দিয়ে রোগীকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনাই এ ব্যবস্থার মূল লক্ষ্য। হাসপাতালের ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে রোগীর যাবতীয় শারীরিক সঙ্কটের মোকাবেলার জন্য নানা জীবনদায়ী ব্যবস্থা থাকে। ক্রিটিক্যাল কেয়ারের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও নার্স ছাড়াও প্রত্যেক প্যারামেডিক্যাল স্টাফকেও বিশেষভাবে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এরা রোগীর ওপর সর্বক্ষণ নজর রাখেন। দরকার হলেই উপযুক্ত ব্যবস্থা নিয়ে সামাল দেন।
অনবরত হৃৎপিন্ডের গতিবিধি, শরীরে অক্সিজেনের পরিমাণ, শ্বাস-প্রশ্বাসের অবস্থা, সবকিছু অনবরত পর্যবেক্ষণ করার পাশাপাশি কোনও রকম সমস্যা হলে সঙ্গে সঙ্গে সব রকমের সাপোর্ট দেয়ার ব্যবস্থা করা হয়। সঙ্কটাপন্ন রোগীদের বিপদমুক্ত করতে বিশেষ ব্যবস্থাযুক্ত ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটের নানান ভাগ আছে। যেমন, সদ্যোজাতদের ক্রিটিক্যাল কেয়ার ‘নিকু’ বা ‘এনআইসিইউ’। সবে জন্মানো বাচ্চাদের অল্প ওজন থেকে শুরু করে নির্ধারিত সময়ের অনেক আগে জন্মানোসহ নানান শারীরিক ত্রুটি, শ্বাসকষ্ট, জন্ডিসসহ নানা সঙ্কটজনক পরিস্থিতি সামলে দেয়া যায়। শিশুদের জিন্যে ‘পিকু’ বা ‘পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার’, ‘আইটিইউ’ বা ‘ইনটেনসিভ থেরাপি ইউনিট’, ‘সিসিইউ’ বা ‘ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিট’, ‘আইসিসিইউ’ বা‘ইনটেনসিভ করোনারি কেয়ার ইউনিট’-এ যে কোনো সঙ্কটজনক পরিস্থিতিতে রোগীকে চিকিৎসা দিয়ে সামাল দেয়া হয়।
মো. রাশেদুল ইসলাম-রাশেদ স্বাধীনতা আর গণতন্ত্র কোথায়? মো. রাশেদুল ইসলাম রাশেদ তোমার দেয়া দেশটা শুধু আছে, নাম ভাঙিয়ে খা...বিস্তারিত
আফছার উদ্দিন লিটন: দিক হারা পথিক আফছার উদ্দিন লিটন বেকারত্বের অভিশাপে তরুণদের মনে হাহাকার কে দেবে তাদের কর্মসংস্�...বিস্তারিত
চট্টলার ডাক ডেস্ক: জনতা ব্যাংক পিএলসি চাক্তাই শাখার উদ্যোগে ব্যাংক ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের নির্দেশত “ ৫০ দিনের বি...বিস্তারিত
মো. বেলাল হোসেন চৌধুরী ‘নারী মাঠে যেতে পারে না’-এ কথা আমরা বলতে চায় না। তারা সব পারে; কিন্ত পারিবারিক ও সামাজিক অবস্থান �...বিস্তারিত
মো. বেলাল হোসেন চৌধুরী (১) আমি শুধুশুধু অনর্থক যেই ভদ্রলোকটার বিরুদ্ধে আক্রোশ বা ষড়যন্ত্র করি, পরবর্তীতে দেখা যায় তার অ�...বিস্তারিত
চট্টলার ডাক ডেস্ক: তরুণ প্রকাশকদের অংশগ্রহণে তিনদিনব্যাপী 'সৃজনশীল প্রকাশনা খাত: চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা' শীর্�...বিস্তারিত
© Copyright 2024 Dainik Chattalar Dak