শিরোনাম
আফছার উদ্দিন লিটন: | আপডেট: ০১:১৯ এএম, ২০২১-০৪-১৫ 501
মো.আফছার উদ্দিন লিটন
বেড়েই চলেছে আবারও করোনা রোগীর সংক্রমণ। দেশের হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে করোনা রোগী। আবারো দেখা দিয়েছে আইসিইউ সংকট। ফলে আইসিইউ সংকটের অভাবে সারাদেশে করোনা রোগী মারা যাচ্ছে। করোনার প্রথম ঢেউ সরকার নিয়ন্ত্রণ করলেও দ্বিতীয় ঢেউ নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। সোমবার ২৯ মার্চ সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে সরকার দু সপ্তাহের জন্য ১৮ দফা নির্দেশনা জারি করেছে। এ নির্দেশনার মধ্যে রয়েছে বেশি সংক্রমিত এলাকায় জনসমাগম নিষিদ্ধ। ধর্মীয়, রাজনৈতিক সমাবেশ সীমিত রাখা। পর্যটন স্পট, বিনোধন কেন্দ্র, সিনেমা হল, সামাজিক অনুষ্ঠানে জনসমাগম সীমিত রাখা। গণপরিবহনে ধারণক্ষমতার অর্ধেক যাত্রী নেয়া। মাদ্রাসাসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া রাত ১০টার পর অপ্রয়োজনে ঘরের বাইরে না যাওয়া। সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে অর্ধেক জনবল দিয়ে পরিচালনা করা ইত্যাদি।
এদিকে সোমবার ২৯ মার্চ দুপুরে মহাখালি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে এক জরুরি প্রেস বিফিংয়ের মাধ্যমে এ প্রতিষ্ঠানের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা সাত মাসের মধ্যে একদিনে রেকর্ডসংখ্যক সর্বোচ্চ ৫ হাজার ১৮১ জন রোগী শনাক্ত হওয়ার কথা জানান। সেদিন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাওয়া করোনার তথ্য ছিল এমন-২৯মার্চ পর্যন্ত দেশে মোট করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে ৬ লাখ ৮শ’৯৫জন। শনাক্তের হার ১৮.৩৮ শতাংশ। ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু হয়েছে ৪৫ জন। এ নিয়ে মোট মৃত্যু হয়েছে ৮ হাজার ৯শ’৪৯জন। ২৪ ঘন্টায় ২০৭৭জন সহ মোট রোগী সুস্থ হয়েছে ৫ লাখ ৩৮ হাজার ১৮জন।
২৯ মার্চ সোমবার পর্যন্ত বিশে^ করোনায় মৃত্যু হয়েছে ২৭ লাখ ৯৭ হাজার। আক্রান্ত হয়েছে ১২ কোটি ৭৮ লাখের বেশি মানুষ। শুধু তাই নয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সেদিন দেশের ২৯ জেলাকে ঝুঁকিমুক্ত ঘোষণা করেছে। জেলাগুলো হলো-ঢাকা, চট্টগ্রাম, গাজীপুর, মুন্সিগঞ্জ, নারায়নগঞ্জ, ফেনি, চাঁদপুর, নীলফামারী, সিলেট, টাঙ্গাইল, কুমিল্লা, নোয়াখালী, মাদারীপুর, নওগাঁ, রাজশাহী ইত্যাদি। সেদিন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ডা. মীরজাদি সেব্রিনা ফ্লোরা সংবাদ সম্মেলনে আরও জানান, গত কিছুদিন ধরে বাংলাদেশে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে এবং সংক্রমণের মাত্রা খুব দ্রুত বাড়ছে। তিনি আরো জানান, “ মার্চের ১৩ তারিখে সংক্রমণের মাত্রা উচ্চ ছিল ৬টি জেলায়। ২০ তারিখে ঝুঁকিতে ছিল ২০টি জেলা। আর মার্চের ২৪ তারিখে এসে দেখা গেছে করোনাভাইরাসে সংক্রমণের হার উচ্চ এমন জেলার সংখ্যা ২৯টি।” ফলে বোঝাই যাচ্ছে, সংক্রমণের হার দ্রুত বাড়ছে। করোনাভাইরাস থেকে ঝুঁকির মাত্রা প্রতি সপ্তাহেই বিশ্লেষণ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বিভিন্ন জেলা থেকে পাওয়া তথ্য, রোগীর সংখ্যা, সংক্রমণের মাত্রা এসবের ওপর ভিত্তি করে ঝুঁকিপূর্ণ জেলা চিহ্নিত করে অধিদপ্তর। সংক্রমণ বাড়ার প্রেক্ষাপটে সম্ভাব্য কোভিড-১৯ রোগীদের নমুনা পরীক্ষা বাড়ানো হয়েছে। আরটিপিসিআরের পাশাপাশি এখন হাসপাতালগুলোতে এন্টিজেন পরীক্ষার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। প্রতি ২৪ ঘন্টায় ২৮ থেকে ৩০ হাজারের বেশি নমুনা পরীক্ষা করা হচ্ছে। প্রয়োজন হলে পরীক্ষার ধারণক্ষমতা আরো বাড়ানো হবে। নমুনা সংগ্রহের যেসব বুথ বন্ধ করা হয়েছে সেগুলোও চালু করা হবে।
শুক্রবার ২ এপ্রিল সরকার এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে কক্সবাজার সহ দেশের সকল পর্যটনগুলো ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করেছে। একইদিন যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশসহ চারটি দেশকে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। ২৯ মার্চের পর থেকেই ১১এপ্রিল পর্যন্ত দেশে প্রতিদিন রেকর্ডসংখ্যক সর্বোচ্চ আক্রান্ত যেমন হচ্ছে ঠিক তেমনি মৃত্যুও বাড়ছে।
গেল বছরের আগস্ট থেকে ঢাকা ও চট্টগ্রামের জনসমাগম স্থানগুলোতে মানুষের মাঝে মাস্ক ব্যবহার তেমন একটা দেখা যায়নি বললেই চলে। চট্টগ্রামসহ সারাদেশে রাজনৈতিক, সামাজিক অনুষ্ঠানগুলোতে সামাজিক দুরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি না মেনে চলাতে করোনা বেড়েছে। এছাড়া গেল বছরের অক্টোবর থেকে কক্সবাজার সহ গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন স্পটগুলোতে ছিল উপচে পড়া মানুষের ভিড়। ছিলনা পর্যটকদের মাঝে করোনা প্রতিরোধী স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী। মেনে চলেনি স্বাস্থ্য বিধি ও সামাজিক দুরুত্ব। এসব পর্যটন স্পটগুলোতে তারা মাস্ক ব্যবহারে ছিল উদাসিন। যে কারণে দেশে বেড়েই চলেছে করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ। হাসপাতালগুলোতে করোনা রোগীদের ভিড় বেড়ে যাওয়াতে সাধারণ মানুষের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। আবারো দেখা দিয়েছে হাসপাতালগুলোতে আইসিইউ সংকট। সাধারণ মানুষের ধারণা ছিল সরকার হয়তো আবার গত বছরের ন্যায় লকডাউন দিতে পারে। ঠিকই সরকার ৪ মার্চ লকডাউন ঘোষণা করেছে। ৫ মার্চ থকে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী সারাদেশে লকডাউন কার্যকর হয়েছে। তবে এবারের লকডাউন জনগণ সহজভাবে মেনে নেয়নি। জনগণের ধারণা সারাবিশ্বে করোনা এখন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা ও মালদ্বিপে করোনা সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে। কাজেই সরকারের এ লকডাউন সাধারণ মানুষ মানছে না। অনেক খেটে খাওয়া মানুষ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সরকারের এ লকডাউনে গরিব মানুষ করোনায় মরবে না। না খেয়ে মরে যাবে। এ লকডাউন বড় লোকের পক্ষে। তাদের প্রাইভেট কার, পাজেরো, প্রাডো সবই চলছে। তাদের ব্যবসা-বাণিজ্যও চলছে। শুধু চলছে না গরিবের গণপরিবহন। সাধারণ মানুষ বলছে, সরকারের এ লকডাউন রাজনৈতিক কৌশলের একটি অংশ। এ লকডাউন হেফাজতকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য। এ লকডাউন জনগণের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য। যাই হোক, সাধারণ মানুষের মাঠ পর্যায়ের কথাগুলোও অসাধারণ। অনেক ক্ষেত্রে তা ফেলনা নয়।
চলতি বছরের মার্চের প্রথম সপ্তাহ থেকেই আবারো করোনা সংক্রমণ বেড়েছে। দেশে করোনার ভ্যাকসিন আসার পর থেকে মানুষের মাঝে এক ধরনের অসচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে। আবার অনেকের মাঝে এমনও ধারণা কাজ করেছে যে, করোনা শূন্য কোটায় নেমে এসেছে। এখন মাস্ক না পড়লেই চলবে। হাত না ধুলে কিছু যায় আসে না। করোনা যখন নিয়ন্ত্রণে আছে তখন আমাদের আক্রমণ- সংক্রমণ কিছুই হবে না। এমন উদাসীনতা দায়িত্ব জ্ঞানহীন আচরণ যারা পোষণ করেছেন তাদের কারণে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ সরব হয়েছে। করোনা তাদের জন্য অশনি সংকেত। করোনার দ্বিতীয় ধাক্কা মোকাবেলায় হাসপাতালগুলোতে দুই থেকে তিন গুণ চাপ সামলাতে ডাক্তারদেও এখন হিমশিম খেতে হচ্ছে। শুধু তাই নয়, এ নিয়ে সরকার আবারো বেকায়দায় গড়তে যাচ্ছেন।
দেশে করোনাকালীন দ্রব্যমূল্যর উর্ধ্বগতিতে নি¤œ আয়ের মানুষ এবং মধ্যবিত্তরা খুবই সংকটের মধ্যে রয়েছে। আয়ের চেয়ে ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় এ দুই শ্রেণির মানুষের মাঝে চরম হতাশা বিরাজ করছে। তারা খুবই কষ্টের মধ্যে আছে। এ উভয় শ্রেনির মানুষ দিন দিন দরিদ্র হয়ে যাচ্ছে। দিনমজুর ও ভিক্ষুকরা ক্ষুধার জ¦ালায় মৃত্যুবরণ করছে। অতিমাত্রায় দারিদ্যতায় তারা নিশ্চিহ্ন হতে চলেছে। এ নিয়ে সরকারের কোনো ভূমিকা চোখে পড়ছে না। সরকার তাদের নিয়ে ভাবছে না। অথচ, সরকার বলছে দেশ এখন মধ্য আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উপনীত হয়েছে। কিন্তু এর সুফল তো আমি দেখছি না। এর সুফল তো সাধারণ জনগণ ও দরিদ্র শ্রেণির মানুষ ভোগ করতে পারছে না। এর সুফল ভোগ করছে ধনীরা। তাহলে আমি কিভাবে বলবো, বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ। এর সুফল তো শত যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও আমিও ভোগ করতে পারছি না। সবসময়তো আর সরকারকে তেল মারা যায় না। সবসময়তো আর সরকারি ¯্রােতে গা ভাসিয়ে থাকা যায় না। কেননা আমার মনুষ্যত্ব রয়েছে। বিবেক রয়েছে। বিবেকের কাছে চাইলে অনেক সময় হারা যায় না। সরকার বলছে দেশে দারিদ্রতার হার কমে এসেছে। আমার মাঠ পর্যায়ের পর্যবেক্ষণে আমি তা দেখছি না। মহামারি করোনায় এক বছরে শুধু বাংলাদেশ নয় এশিয়া ও আফ্রিকার অনেক দেশে দারিদ্রতার হার বেড়েছে। বেড়েছে ভিক্ষুক। অফিস, আদালত, মসজিদ, মাদ্রাসায় গেল বছরের চেয়ে এ বছর ভিক্ষুকদের আনাগোনা বেশি পরিলক্ষিত হয়েছে। তাই সরকার যতই উন্নয়র করুক না কেন তা যদি দিনমজুর ও ভিক্ষুকরা এর সুবিধা ভোগ করতে না পারে সে উন্নয়ন এককেন্দ্রিক হয়ে যায়।
আমাদের দেশে যত সরকারি উন্নয়নমূলক কাজ হয় এর সব সুবিধা ভোগ করে বিত্তবানরা। মধ্যবিত্ত এবং নি¤œআয়ের মানুষ এর ধারে কাছেও যেতে পারে না। যে কারণে সরকার কাগজপত্রে দেশে যে দারিদ্র নিরসনতার কথা বলছে বাস্তবে তা নয়। মাঠ পর্যায়ের হিসাবে তা ভিন্ন চিত্র রয়েছে।
করোনাকালে দেশের সবকিছুই চলছে। অথচ, এখনো স্কুল-কলেজ বন্ধ। এ করোনাকালে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দীর্ঘদিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা রোবর্ট এবং ভার্চুয়ালমুখি হয়ে যাচ্ছে। মহামারির শুরুতে গত বছরের ১৭ মার্চ সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হলেও এখনো সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী খোলা হয়নি। সরকার ঘোষণা অনুযায়ী দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ৩০ মার্চ খুলে দেয়ার কথা থাকলেও করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ বেড়ে যাওয়ার কারণে তা আর খেলা সম্ভব হয়নি। রবিবার ১৪ মার্চ রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর এসএসসি শিক্ষার্থীদের ৬০ কর্ম দিবস পাঠদান ও এইচএসসি শিক্ষার্থীদের ৮০ কর্ম দিবস পাঠদান শেষে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের মাধ্যমে পরীক্ষা নেয়ার কথা ছিল।
দীর্ঘদিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিশুরা মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে। এর বাইরে নয় শিক্ষার্থীরাও। অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনলাইনে ভার্চুয়াল ক্লাস হলেও এর পরিপূর্ণ সুফল পাচ্ছে না শিক্ষার্থীরা। এছাড়া অনেকের কাছে এনড্রয়েড স্মার্ট ফোন না থাকাতে তারা এ অনলাইন শিক্ষা থেকে বঞ্চিত। গরিব শিক্ষার্থীরা এ অনলাইন শিক্ষা থেকে সম্পূর্ণ বঞ্চিত। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষার্থীদের সুন্দর ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে আশা করছি সরকার ইদের পরে ২৩ মে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিবে। কারণ, করোনার জন্য দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বছরের পর বছর বন্ধ থাকতে পারে না। এতে শিক্ষার্থীরা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হবে। হতাশায় বিপথগামী হবে। ধ্বংস হবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। আসুন আমরা সবাই করোনা প্রতিরোধে সামাজিক দুরত্ব মেনে চলি। রাজনৈতিক সমাবেশ এড়িয়ে চলি। মাস্ক পরিধান করি। নিরাপদে থাকি। নিজে সুস্থ থাকলে পরিবার দুশ্চিন্তা মুক্ত হবে। ঘন ঘন হাত ধোয়ার অভ্যাস করি। করোনাকে বিদায় বলি। তাহলেই করোনা প্রতিরোধ সম্ভব।
-লেখক,সাংবাদিক ও গবেষক
চট্টলার ডাক ডেস্ক: করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে দেশের মানুষের আয় হ্রাস পাওয়ায় বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর জরিপ�...বিস্তারিত
আফছার উদ্দিন লিটন: সম্পাদকীয় ... আবরার হত্যা মামলায় আসামীদের ফাঁসির রায় হয়েছে, কার্যকর হয়নি। ফেনীর নুসরাত হত্যা মামল�...বিস্তারিত
চট্টলার ডাক ডেস্ক: মাদকাসক্তি, যৌন নিপীড়নের শিকার আর স্কুলে সহপাঠীদের বেদম মার খাওয়া- চেস্টার বেনিংটনের গল্পের শুরু�...বিস্তারিত
আফছার উদ্দিন লিটন: ২০২১ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে হঠাৎ করে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ গণহারে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের আইডি রহ�...বিস্তারিত
আফছার উদ্দিন লিটন: পাঁচআগস্ট স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকার থেকে মুক্তি পাওয়ার দিন। বিজয়ের দিন। দ্বিতীয় স্বাধীনতা অর্জ�...বিস্তারিত
মো. বেলাল হোসেন চৌধুরী ‘নারী মাঠে যেতে পারে না’-এ কথা আমরা বলতে চায় না। তারা সব পারে; কিন্ত পারিবারিক ও সামাজিক অবস্থান �...বিস্তারিত
© Copyright 2024 Dainik Chattalar Dak