শিরোনাম
আফছার উদ্দিন লিটন: | আপডেট: ০৭:২৬ পিএম, ২০২১-০১-১৫ 919
সাক্ষাৎকার
আবুল হাসনাত মো. বেলাল। একজন তরুণ রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী। জন্ম ১৯৭৭ সালের ১২ ডিসেম্বর। তিনি ১৪নং লালখান বাজার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী। তিনি সৎ ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতিতে বিশ^াসী। চট্টগ্রাম সরকারি সিটি কলেজের ছাত্র রাজনীতি দিয়ে তাঁর রাজনৈতিক জীবন শুরু। চট্টলবীর এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী ও ডা. জাহাঙ্গীর সাত্তার টিংকু তাঁর রাজনৈতিক জীবনের গুরু ছিলেন। বিগত বছরগুলোতে চট্টগ্রাম শহরে লালখান বাজারের যে নেতিবাচক ভাবমূর্তি তৈরি হয়েছে তার একটি ইতিবাচক ভাবমূর্তি তৈরি করাই হবে তার প্রধান কাজ, এমনটাই জানিয়েছেন চট্টলার ডাক’কে তিনি। সাক্ষাৎকারের গুরুত্বপূর্ণ অংশটুকু পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন চট্টলার ডাক পত্রিকার সম্পাদক আফছার উদ্দিন লিটন।
চট্টলার ডাক: আপনি পড়ালেখা করেছেন কোথায় ?
আবুল হাসনাত মো. বেলাল : আমার প্রাইমারি শিক্ষা ডুবাই এলাইন ইন্ডিয়ান স্কুলে। ১৯৯৩ সালে চট্টগ্রাম লিটল জুয়েলস্ স্কুল থেকে এসএসসি পাশ করি। ১৯৯৫ সালে চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল ও কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করি। ১৯৯৭ সালে চট্টগ্রাম সরকারি সিটি কলেজ থেকে ¯œাতক এবং এর কয়েক বছর পর ¯œাতকোত্তর সম্পন্ন করি । এছাড়া আমি ইউরোপের একটি দেশ থেকে অনলাইনের মাধ্যমে এমবিএ সম্পন্ন করি।
চট্টলার ডাক: আসন্ন চসিক নির্বাচন নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী?
আবুল হাসনাত মো. বেলাল : প্রথমে আমি বলতে চাই, আসন্ন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ১৪ নং লালখান বাজার ওয়ার্ড থেকে আমি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে মনোনয়ন পেয়েছি। সারা দেশে আসলে পরিবর্তনের যে রাজনীতি মেধাবী, সৎ, কর্মদক্ষ রাজনীতিবিদ, জনপ্রতিনিধি তৈরি করার যে প্রক্রিয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গ্রহণ করেছেন তারই ধারাবাহিকতায় এলাকায় যাদের জনসম্পৃক্ততা ও জনপ্রিয়তা রয়েছে কিংবা যেসব জনপ্রতিনিধিরা দলের ভাবমূর্তি রক্ষা করতে পারে এমন প্রার্থীদের নাম সৎ হিসেবে গোয়েন্দা সংস্থা এবং দলীয় জরিপে উঠে এসেছে; এবার তাদেরকেই মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। সে লক্ষ্যে আমি মনে করি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে আমি যে মনোনয়ন পেয়েছি সেটা যাতে জনগণের সেবার মাধ্যমে আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে পারি।
আমার পরিকল্পনা হচ্ছে এলাকার সার্বিক উন্নয়নে এবং জনদুর্ভোগ লাগবে কাজ করে এলাকাবাসীর পাশে থাকা। পাশাপাশি দলের ভাবমূর্তি রক্ষা করতে কাজ করবো। আমি লালখান বাজার ওয়ার্ড থেকে নির্বিাচিত হলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আশা-আকাক্সক্ষার বাস্তবায়নে কাজ করবো।
চট্টলার ডাক: আপনার নির্বাচনি এলাকায় প্রধান সমস্যগুলো কি কি?
আবুল হাসনাত মো. বেলাল: সারা দেশে প্রচুর উন্নয়ন হচ্ছে। মানুষ উন্নয়নের পাশাপাশি শান্তি চায়। সে উন্নয়নের সুফল ভোগ করার জন্য। তারই ধারাবাহিকতায় ১৪নং লালখান বাজার ওয়ার্ড নিয়ে চট্টগ্রাম শহর জুড়ে মানুষের কাছে একটা নেতিবাচক ধারণা রয়েছে। এখানকার মানুষ চায় নিরাপদ লালখান বাজার। জনগণের প্রতি আস্থা ও ভালবাসা রেখে আমি আমার নির্বাচনি স্লোগানে রেখেছি আগামীতে সবার জন্য “নিরাপদ লালখান বাজার”। আমার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে এই এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনা। মানুষের মাঝে স্বস্তি ফিরিয়ে আনা। মানুষের মাঝে নিরাপত্তা ফিরিয়ে আনা।
চট্টলার ডাক: আপনার নির্বাচনি এলাকায় মাদক একটি অন্যতম সমস্যা। তা দূরীকরণে আপনি কতটুকু আন্তরিক?
আবুল হাসনাত মো. বেলাল : মাদক শুধু আমার এলাকার সমস্যা নয়, তা একটি জাতীয় সমস্যা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়ে কাজ করছে। প্রথমেই বলেছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিশেষ এসাইনমেন্ট নিয়ে আমাদেরকে যোগ্য ভেবে মনোনয়ন দিয়েছেন। সে লক্ষ্যে আমি তার একজন প্রতিনিধি হয়ে মাদক নির্মূলে কাজ করে যাব।
চট্টলার ডাক: আপনার নির্বাচনি এলাকায় অপরাধ প্রবণতা বেশি হওয়ার কারণ কী?
আবুল হাসনাত মো. বেলাল : লালখান বাজার একটি বৃহৎ এলাকা। এই এলাকায় আপনি যদি ভৌগলিকভাবে জরিপ চালান দেখবেন যে, এখানে নিæবিত্ত লোকের বসবাস বেশি। এ বস্তিগুলোকে কেন্দ্র করে অবৈধ উপার্জনের একটা পথ তৈরি হয়েছে। বস্তিগুলোতে যে অস্থায়ী দোকানগুলো রয়েছে তা নিয়ে চাঁদাবাজি, দখলবাজি চলে। ওই চক্রটি মাদক ব্যবসাও করে। ওই চক্রের কারণে এলাকায় সামাজিক অস্থিরতা বিরাজ করছে। লালখান বাজার ওয়ার্ড থেকে যারা মনোনয়ন বঞ্চিত হয়েছে তারা প্রতিনিয়ত আমার নির্বাচনি প্রচারণায় বাঁধা প্রয়োগ করছেন। আপনি দেখুন, কেউ রাজনীতি করে দলের সু-সময়ে, কিন্তু দলের দুঃসময়ে বিদেশে পাড়ি দিয়ে চলে যায়। অথচ আমরা দলের সুদিনে দলের পাশে থেকে রাজনীতি করি, তেমনি দলের দুঃসময়েও দলের সাথে থেকে রাজনীতি করি। জেল-জুলুমও ভোগ করি।
চট্টলার ডাক: লালখান বাজারে সবসময় অস্থিতিশীল রাজনীতি বিরাজ করে। ছাত্রলীগের গ্র“পিং নিয়ে দ্ব›দ্ব লেগেই থাকে। ছাত্রলীগের একজন সফল কর্মী কিংবা বঙ্গবন্ধুর একজন সৈনিক হিসেবে আপনি যদি নির্বাচিত হন তাহলে এ বিষয়ে কতটা বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখবেন?
আবুল হাসনাত মো. বেলাল : অবশ্যই ভূমিকা রাখবো। যারা আমার বিরোধীতা করছে তারা একদিন ভুল বুঝবে। আমি মানুষের কাছে ওয়াদা করেছি লালখান বাজারকে নিরাপদে রাখা। আইন ভঙ্গ করে খুব বেশিদিন সমাজসেবা কিংবা রাজনীতি করা যায় না। শক্তির উপর নির্ভর করে রাজনীতির স্থায়িত্ব বেশিদিন হয় না। সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালি না হলে বল প্রয়োগের রাজনীতির কোনো গুরুত্ব থাকে না। এখন বল প্রয়োগের রাজনীতি নেই বললেই চলে। মনোনয়নের ক্ষেত্রে দেখবেন যে ইদানিং যারা মনোনয়ন পেয়েছেন তারা সকলেই যোগ্য। তারা সকলেই ক্লিন ইমেজের ব্যক্তি। এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটা বার্তা। আমি মনে করি যে, এখন যারা বল প্রয়োগের রাজনীতি করে তাদের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে। তারা সুপথে ফিরে আসবে। তারা প্রতিযোগিতামূলক রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করবে।
চট্টলার ডাক: সিটি গভর্নমেন্ট ব্যবস্থার কথা বলেছিলেন প্রয়াত মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী। আপনি কি এই সিটি গভর্নমেন্ট ব্যবস্থার মূল্যায়ন চান?
আবুল হাসনাত মো. বেলাল : প্রশ্ন থাকে যে, মহিউদ্দিন চৌধুরী তো প্রতিবছর জন্মগ্রহণ করে না। তারা যুগে যুগে জন্মগ্রহণ করে। তাঁর নেত্বতকালে অনেক পরিকল্পনা হয়েছে। কিন্তু তাঁর পরে যারা নেতৃত্বে এসেছে তারা কিন্তু সেগুলো বাস্তবায়ন করতে পারেনি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি ভাবতেন, অনুদান ছাড়া পদ্মা সেতু করা যাবে না। তাহলে বাংলাদেশে কখনো পদ্মা সেতু হতো না। প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শিতার কারণে তা সম্ভব হয়েছে। ঠিক তেমনিভাবে আমি মনে করি যে, সিটি গভর্নমেন্ট একটি পরিকল্পনা। এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য যোগ্য নেতৃত্ব প্রয়োজন।
চট্টলার ডাক: আপনার নির্বাচনি ওয়ার্ড একটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা। এখানে অন্যান্য ওয়ার্ডগুলোর চেয়ে আপনার ওয়ার্ড উন্নয়নের ক্ষেত্রে পিছিয়ে নয় কী?
আবুল হাসনাত মো. বেলাল : উন্নয়ন একটি চলমান প্রক্রিয়া। এর আগে যারা এ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর ছিল তারা আশানুরূপ উন্নয়ন করতে পারেনি। যে কারণে লালখান বাজার ওয়ার্ডটি উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিভিন্নভাবে পিছিয়ে রয়েছে। দৃশ্যমান উন্নয়ন না হলে জনগণ এর সুফল ভোগ করতে পারে না। আমি নির্বাচিত হতে পারলে এলাকার উন্নয়নে কাজ করবো।
চট্টলার ডাক: আপনার নির্বাচনি এলাকায় জলাবদ্ধতা সমস্যা আছে কী?
আবুল হাসনাত মো. বেলাল : এখানে জলাবদ্ধতা সমস্যা নেই। তবে, পাহাড় ধস রয়েছে। মতিঝর্ণা ও বাটালি হিলে পাহাড় ধস হয়। ওই এলাকার মানুষরা প্রতিনিয়ত উচ্ছেদ আতঙ্কে থাকে। তারা সেখানে শত বছরের কাছাকাছি দখলে থেকে বসবাস করছে। সেখানে মসজিদ, মাদ্রাসা ও স্কুল রয়েছে। যেখানে সরকার রোহিঙ্গা শরাণার্থীদের আশ্রয় দিচ্ছে; সেখানে মতিঝর্ণা এলাকায় শত বছর ধরে যারা বসবাস করছে তাদের নিয়ে ভাবতে হবে। তাই মানবিক কারণে তাদেরকে উচ্ছেদ না করে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। আমি নির্বাচিত হলে সরকার যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় জনগণও যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় উভয়ের সম্মতিতে একটি সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা করতে হবে।
চট্টলার ডাক: আপনার নির্বাচনি ইশতেহারগুলো কি কি?
আবুল হাসনাত মো. বেলাল : আমার নির্বাচনি প্রতিশ্রæতি হচ্ছে, বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবার্ষিকীতে “১০০ দিনে পরিবর্তন” কর্মসূচি ঘোষণার মাধ্যমে লালখান বাজার ওয়ার্ডের জনগণের ১০০ দিনের কর্মপরিকল্পনা উপহার স্বরূপ বাস্তবায়ন করা। এই ওয়ার্ডে বসবাসকারী প্রবীণ বুদ্ধিজীবী, ক্রীড়া সংগঠক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, বিজ্ঞ আলেম ও পুরোহিতদের সাথে সমন্বয় করে শিশু-কিশোর, তরুণ, যুবকদের খেলাধুলার পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার পাশাপাশি বিষয় ভিত্তিক সৃজনশীল প্রতিযোগিতা, জ্ঞান-বিজ্ঞান, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় চর্চাসহ নানামুখি শিক্ষনীয় কার্যক্রম আয়োজনের মাধ্যমে একটি বুদ্ধিবৃত্তিক সমাজ ব্যবস্থা গঠন করা। শত বছরের পুরনো লক্ষাধিক লোকের বসতি মতিঝর্ণার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে উচ্ছেদ আতঙ্কে বসতভিটা হারানোর যে আশঙ্কা ও উৎকন্ঠা তৈরি হয়েছে তা নিরসনে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন এবং সরকারের সাথে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে মতিঝর্ণার স্বার্থরক্ষায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করবো। জরাজীর্ণ ওয়ার্ড কার্যালয় ভেঙ্গে একটি আধুনিক, নান্দনিক ওয়ার্ড কার্যালয় নির্মাণের উদ্যোগ নিব। যেখানে একটি লাইব্রেরি, বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা, অডিটোরিয়াম সহ অন্যান্য নাগরিক সুযোগ-সুবিধা বিদ্যমান থাকবে। যানজট মুক্ত, পরিচ্ছন্ন ও দৃষ্টিনন্দন সচল, সবল মনোরম লালখান বাজার গড়ে তুলবো। নিরাপদ পারাপারের লক্ষ্যে ইস্পাহানী মোড়ে একটি ফুটওভার ব্রিজের যে দাবী রয়েছে তার সাথে একমত পোষণ করলেও সিনিয়র সিটিজেন তথা বয়োবৃদ্ধ ও প্রতিবন্ধীদের সহজ ও নিরাপদ ব্যবহারের লক্ষ্যে আমি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের কাছে একটি সাশ্রয়ী, আধুনিক আন্ডারপাস নির্মাণের যৌক্তিকতা এবং দাবী তুলে ধরবো। অনুমোদন সাপেক্ষে যদি তা বাস্তবায়ন করা যায় এটি সার্বক্ষণিক ব্যবহারের উপযোগী করে তুলতে হবে। শিশু-কিশোর ও যুবকদের জন্য পর্যাপ্ত খেলার মাঠের ব্যবস্থা করা। প্রয়োজনে ভূমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে সরকারের কাছ থেকে খেলার মাঠের বরাদ্দ চাইবো।
চট্টলার ডাক: আপনি জয়ি হতে পারলে কোন বিষয়গুলোকে প্রাধান্য দিবেন?
আবুল হাসনাত মো. বেলাল : গতবছর করোনার কারণে বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবার্ষিকী সীমিত করা হয়েছে। আমি নির্বাচিত হলে বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবার্ষিকীতে “১০০ দিনে পরিবর্তন” কর্মসূচি ঘোষণার মাধ্যমে লালখান বাজার ওয়ার্ডের জনগণের ১০০ দিনের কর্মপরিকল্পনা উপহার স্বরূপ বাস্তবায়ন করবো।
চট্টলার ডাক: ১৪ নং লালখান বাজার ওয়ার্ডের জনসাধারণকে আপনি কি ধরনের বার্তা দিতে চান?
আবুল হাসনাত মো. বেলাল : আমি কারো সমালোচনা না করে আপনাদের কাছে ভোটারদের কাছে আমার জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে চাই। সমাজের জন্য যা কিছু ভালো, কল্যাণকর তার বাস্তবায়ন এবং যা কিছু খারাপ তা বর্জন করে জনমনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনা। রাজনীতিতে প্রতিহিংসার বদলে প্রতিযোগিতা ও সৌহাদ্যমূলক পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে আগামীতে সবার জন্য একটি নিরাপদ লালখান বাজার গড়তে আপনাদের দোয়া ও মূল্যবান রায় প্রত্যাশী।
চট্টলার ডাক: আপনি জয়ের ব্যাপারে কতটুকু আশাবাদি?
আবুল হাসনাত মো. বেলাল : আমি আশাবাদি, লালখান বাজারের জনগণ ২৭ জানুয়ারি আমাকে ঘুড়ি মার্কায় ভোট দিয়ে বিপুল ভোটে জয়যুক্ত করবে।
চট্টলার ডাক: আমাদেরকে আপনার মূল্যবান সময় দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
আবুল হাসনাত মো. বেলাল : আপনাকেও ধন্যবাদ। আমার সাক্ষাৎকার নেয়ার জন্য। ভালো থাকবেন।
আফছার উদ্দিন লিটন: ২০২১ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে হঠাৎ করে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ গণহারে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের আইডি রহ�...বিস্তারিত
চট্টলার ডাক ডেস্ক: ফুসফুসের রোগে যারা ভুগছেন, শ্বাস-প্রশ্বাসে মারাত্মক সমস্যা দেখা দিয়েছে তাদেরকে সুখবর দিয়েছে ডান্...বিস্তারিত
চট্টলার ডাক ডেস্ক: সত্তর দশকের শেষ দিকে সোলসের লিড গিটারিস্ট সাজেদুল আলম বিদেশ চলে যান। অনেকে এই শূন্য পদের জন্য আগ্র...বিস্তারিত
চট্টলার ডাক ডেস্ক: এটা হলো পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম লাইব্রেরি “ The British Library" যেখানে বইয়ের পরিমাণ প্রায় ১৭০ থেকে ২০০ মি...বিস্তারিত
চট্টলার ডাক ডেস্ক: ইউরোপের বলকান অঞ্চলের স্বাধীন দেশ কসোভো (Republic of Kosovo)। এটি সর্বশেষ স্বাধীন মুসলিম রাষ্ট্র হিসেবে পৃথি�...বিস্তারিত
চট্টলার ডাক ডেস্ক: রাশিয়ায় মসজিদের সংখ্যা বৃদ্ধিতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। রাশিয়ার গ্রা...বিস্তারিত
© Copyright 2024 Dainik Chattalar Dak