আজ  বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫


আমি নির্বাচিত হলে কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়নের চেষ্টা করবো

  আফছার উদ্দিন লিটন:   |   আপডেট: ১১:৩৯ পিএম, ২০২৩-১২-২৮    555

 

আমি নির্বাচিত হলে কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়নের চেষ্টা করবো বিজয় কুমার চৌধুরী কিষাণ

প্রকৌশলী বিজয় কুমার চৌধুরী কিষাণ। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের জামালখান ২১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর। চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের কার্য নির্বাহী সদস্য। তিনি তৎকালীন বাখরাবাদ গ্যাস সিস্টেম লিমিটেডের সাবেক সহকারী প্রকৌশলী ছিলেন। এছাড়া তিনি এক্সক্লুসিভ প্রোপ্রার্টিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি (চট্টগ্রাম-০৮ আসনের বোয়ালখালী, চান্দগাঁও এবং আংশিক বায়েজীদ, পাঁচলাইশ) এলাকার স্বতন্ত্র প্রার্থী। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন চট্টলার  ডাক পত্রিকার সম্পাদক  আফছার উদ্দিন লিটন  ও এলেন ভট্টাচার্য অনিক।

আফছার উদ্দিন লিটন: আপনার নির্বাচনি প্রচারণা কেমন চলছে?

বিজয় কুমার চৌধুরী কিষাণ : ভালো। আমাদের প্রচারণার দুটি পার্ট আছে। একটা হলো মহানগরের চান্দগাঁও এবং আংশিক পাঁচলাইশ এলাকা নিয়ে। আর অন্যটি হলো বোয়ালখালী উপজেলা নিয়ে।
আমরা যারা মূলধারা আওয়ামী লীগ করি সাংগঠনিকভাবে তারা আমার সাথে আছে। তাদেরকে নিয়ে কাজ করছি। চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক আজম নাসির উদ্দিন সবাই আমার সাথে আছে এবং কাজ করছে।
আমি ২২ ডিসেম্বর শুক্রবার ও ২৩ ডিসেম্বর শনিবার দুদিন বোয়ালখালী প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভা করেছি। পাশাপাশি শনিবার বোয়ালখালী পৌরসভা এলাকা, কালুরঘাট ব্রিজ এলাকা, পাঠানপাড়া এবং উপজেলা সারোয়াতলী ইউনিয়নে গণসংযোগ করেছি।

আফছার উদ্দিন লিটন: নির্বাচনি প্রচারণায় জনগণের সাড়া কেমন পাচ্ছেন ?


বিজয় কুমার চৌধুরী কিষাণ : খুবই ভালো। জনগণই বলছে আমার নির্বাচনি এলাকায় গণজোয়ার বয়ে চলছে। মানুষ যেনো ভোটমুখি হয়, নির্বাচন যেনো অবাধ সুষ্টু হয় তার জন্য আমার প্রচারণা চলছে। আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী। তবে নৌকা যেহেতু আমার দলের প্রতীক--দলের প্রতি আমার আনুগত্য এবং ভালোবাসার কমতি নেই। আমি নৌকার ডামি প্রার্থী। অন্যরা নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী।

আফছার উদ্দিন লিটন: আপনার কোনো ব্যক্তিগত নির্বাচনি ইশতেহার আছে কিনা?

বিজয় কুমার চৌধুরী কিষাণ : আমার ব্যক্তিগত নির্বাচনি ইশতেহার হলো-একটাই ম্যাসেজ। নতুন প্রজন্মকে শিক্ষা-দিক্ষায় এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। নতুন প্রজন্মকে স্বাবলম্বি করে তোলা। বোয়ালখালী এবং আমার নির্বাচনি চান্দগাঁও, বায়েজীদ, পাঁচলাইশ এলাকার প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষগুলোর কাছে নাগরিক সুবিধা পৌঁছে দেয়া। বিশেষ করে বোয়ালখালীতে প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষের কাছে এখনো ডিজিটালের ছোঁয়া পুরোপুরি পৌঁছেনি। তাই আমি নির্বাচিত হলে শহরের আদলে বোয়ালখালীতে সড়কের আলোকায়ন, পর্যাপ্ত পরিমাণ রাস্তা সম্প্রসারণ করা এবং কালুরঘাট ব্রিজ থেকে মনসারটেক পর্যন্ত ৩৪ কিলোমিটার সড়ক সম্প্রসারণ করার উদ্যোগ নেব।

আফছার উদ্দিন লিটন: অনেক এমপি আসে যায়, তবুও বোয়ালখালী বাসীর দাবি কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়ন হয় না। এ নিয়ে কী বলবেন?

বিজয় কুমার চৌধুরী কিষাণ : এটা নিয়ে আমি কথা বলতে চাই না। এ নিয়ে বোয়ালখালী বাসীর ক্ষোভ রয়েছে। অনেক এমপি বোয়ালখালী বাসীর দাবি কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়নের বিষয়ে আশাবাদী ছিল। জানি না কোন কারণে কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়নের কাজ বারবার পিছিয়ে যায়! তবে এর জন্য আমলাতান্ত্রিক জটিলতা এবং দুষ্টু রাজনীতি দায়ী। সারাদেশে যে উন্নয়নের কাজ হয়েছে বোয়ালখালীতে তার বিন্দুমাত্র হয়নি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস আগের এমপিগুলো আন্তরিকতার সহিত কাজ করলে হয়ে যেতো। আপনারা তো জানেন জোটের সাথে এ আসন ভাগাভাগির কারণে জাসদের প্রভাবশালী নেতা মাঈন উদ্দিন খান বাদলকে এ আসন ছেড়ে দিতে হয়। মাঈন উদ্দিন খান বাদল জাতীয় নেতা ছিলেন। তিনি বেশির ভাগ ঢাকামুখি থাকার কারণে কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়নের দিকে গুরুত্ব দিতে পারেনি। সাবেক দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং বোয়ালখালী ০৮ আসনের এমপি মোসলেম উদ্দিন চেয়েছিল বোয়ালখালী কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়ন হোক। আমাদের র্দুভাগ্য সৃষ্টিকর্তার ডাকে তিনি পরপারে চলে যাওয়ার কারণে তাঁর এ আশা আর বাস্তবায়ন হয়নি।
এমপি মোসলেম উদ্দিন যদি বোয়ালখালী আসনে মাঈন উদ্দিন খান বাদলের জায়গায় ১৫ বছর ধরে থাকতো-- বোয়ালখালী সেতু হয়ে যেতো। মাঈন উদ্দিন খান বাদল মারা গেলে উপনির্বাচনে মোসলেম উদ্দিন এ আসনে নির্বাচিত হয়। আবার মোসলেম উদ্দিন মারা গেলে তার জায়গায় উপনির্বাচনের মাধ্যমে আসেন নোমান আল মাহমুদ। তিনিও চেষ্টা করেছিলেন বোয়ালখালী সেতু বাস্তবায়নের জন্য।
আমি বিশ্বাস করি ব্যক্তির চেয়ে দল বড়। দলের চেয়ে দেশ বড়। আমি সেই আদর্শকে বুকে ধারণ করেই এগিয়ে যাচ্ছি। আমার চাচা শহীদ গোপাল চৌধুরী একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে আরও বেগবান করতে আমার সর্বোচ্চ শক্তি নিয়োগ করবো।
আমার দল থেকে আমি নৌকা প্রতীকে দাঁড়ানোর জন্য মনোনয়ন চেয়েছিলামÑকিন্তু দল আমাকে নৌকা প্রতীক না দিলেও দলের প্রতি আমার আনুগত্য ও ভালোবাসা সবসময় রয়েছে। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম এবার আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে দাঁড়াবো।

এলেন ভট্টাচার্য অনিক : চসিক কাউন্সিলর হিসেবে আপনি কতটুকু সফল?

বিজয় কুমার চৌধুরী কিষাণ : আমি তৎকালীন বাখরাবাদ গ্যাস সিস্টেম লিমিটেডের সহকারী প্রকৌশলী ছিলাম। সেখান থেকেই মানুষকে সেবা করার জন্য রাজনীতিতে নেমেছি। আমি ২০১০ সালে চসিক নির্বাচনে জামালখান ২১ নম্বর ওয়ার্ড থেকে প্রথম ইভিএম ভোটের মাধ্যমে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর নির্বাচিত হই। পরবর্তী সময়ে আমি মহানগরের পাশাপাশি বোয়ালখালী উপজেলায় সক্রিয় রাজনীতির সাথে জড়িত হই।
আমার সাথে তৃণমূল জনগণের সম্পৃক্ততা অত্যন্ত সুনিবিড় এবং আন্তরিক। বোয়ালখালী আসনে এবার যারা প্রার্থী হয়েছেন তাদের কেউ কেউ কোনোসময় বোয়ালখালী গিয়েছে কিনা সন্দেহ রয়েছে। তাদের সাথে বোয়ালখালী বাসীর জনসম্পৃক্ততা ছিল না। আমরা যারা তৃণমূল থেকে উঠে এসেছি মূলধারার রাজনীতি করছি দলের কাছে অবহেলিত বলা যায়। তাই সাধারণ জনগণের কাছে বোয়ালখালীর অনেক নেতাই আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের সুফল পৌঁছাতে পারেননি ।

আফছার উদ্দিন লিটন: দেশের প্রান্তিক মানুষ ভালো নেই। তাহলে দেশ এগিয়ে গেল কীভাবে?

বিজয় কুমার চৌধুরী কিষাণ : মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রায় তিন কোটি মানুষকে ভিজিএফ কার্ড, প্রতিবন্ধী ভাতা, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতাসহ নানান মাধ্যমে সাহায্য-সহযোগিতা করে তৃণমূলকে আরও শক্তিশালী করছেন; কিন্তু নেতাদের নীরবতায় সেই বার্তা ব্যাপকভাবে জনগণের কাছে পৌঁছায়নি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে আমার নিরলস পথচলা অব্যাহত রয়েছে।
আমি মনে-প্রাণে বিশ্বাস করি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের ৮০ ভাগ মানুষের ভালোবাসা ও আস্থা অর্জনে সমর্থ হয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর সাহসি ও সময়োপযোগি সিদ্ধান্ত আমাদের দেশকে বিশ্ব দরবারে নতুন করে চিনিয়ে দিচ্ছে। গত পাঁচ বছরে সারাবিশ্ব অনেক সমস্যা সংকলুতার মধ্যে গেলেও বাংলাদেশ শুধুমাত্র শেখ হাসিনার অদম্য নেতৃত্বে সবকিছু সঠিক সময়ে মোকাবেলা করতে পেরেছে। মহামারি করোনা মোকাবেলা, করোনাকালীন বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা কাটানো, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব, ফিলিস্তিন-ইসরায়েল যুদ্ধের মাঝেও এমন বৈশ্বিক পরিস্থিতি সংকটের মধ্যেও তিনি কারো রক্তচক্ষু উপেক্ষা না করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

আফছার উদ্দিন লিটন: নতুন প্রজন্মের ভোটারদের উদ্দেশ্যে কি বলবেন?

বিজয় কুমার চৌধুরী কিষাণ : নতুন প্রজন্মের ভোটারদের উদ্দেশ্যে আমি বলতে চাই, পরনির্ভরশীল না হয়ে আপনারা আত্মনির্ভরশীল হয়ে উঠুন। আমি নতুন প্রজন্মের সাথে কাজ করতে বেশি আগ্রহী। আমরা যদি যুব শক্তিকে এলাকার উন্নয়নের জন্য কাজে লাগাতে পারি সমাজ যেমন উপকৃত হবে তেমনি দেশও এগিয়ে যাবে।

আফছার উদ্দিন লিটন: আপনি যদি নির্বাচিত হোন বোয়ালখালী উপজেলাকে কিভাবে দেখতে চান?

বিজয় কুমার চৌধুরী কিষাণ : আমি যদি নির্বাচিত হই অনগ্রসর অবহেলিত বোয়ালখালীকে উন্নয়নের জোয়ারে ভাসাতে চেষ্টা করবো। প্রান্তিক পর্যায়ের নেটওয়ার্ক বৃদ্ধি করে সজীব ওয়াজেদ জয়ের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার চেষ্টা করবো।
আমি বোয়ালখালীর সন্তান হিসেবে বলতে চাই-আমি কোনো জাতীয় নেতা নয়। স্থানীয় নেতা। বোয়ালখালী সারোয়াতলী ইউনিয়নে আমার জন্ম। আমার নানার বাড়ি বোয়ালখালী কধুরখীল। আমার শশুর বাড়িও শাকপুরা ইউনিয়ন। শুধু বোয়ালখালী বাসী নয়  এ তিনটি পরিবারের মানুষের কাছেও আমার জবাবদিহিতা থাকবে।
আমি কোনো অযোগ্য, অদক্ষ-যাদের সাথে বোয়ালখালী উপজেলার রাজনীতির সম্পৃক্ততা নেই হেভিওয়েট প্রার্থী বলতে পারি না। যারা বোয়ালখালী যায়নি তারা কিভাবে হেভিওয়েট প্রার্থী হয়? আমি ছাত্র রাজনীতি থেকে উঠে আসা একজন মানুষ। আমি শিক্ষিত এবং দেশের একজন সচেতন নাগরিক। আমি তৃণমূল রাজনীতিকে প্রাধান্য দিয়েই এ পর্যন্ত এসেছি।  আমি সবসময় আমার এলাকার জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞ এবং ঋণী যে তারা আমাকে জনপ্রতিনিধি হিসেবে দেখতে চায়।
আমরা বোয়ালখালীবাসী চিরদুখি। ব্রিটিশদের করা কালুরঘাট সেতুর সমস্যা তো আছেই। তার সাথে রাস্তাগুলো খানা-খন্দে ভরপুর। আপনাদের পত্রিকার মাধ্যমে আমার সংসদীয় ৮ আসনের জনগণকে ম্যাসেজ দিতে চাই। আমি যদি এমপি নির্বাচিত হই, আমার কোনো পিএস থাকবে না। জনগণের জন্য আমার দ্বার উন্মুক্ত থাকবে।

আফছার উদ্দিন লিটন: অবহেলিত বোয়ালখালী নিয়ে আপনি কি ভাবছেন?

বিজয় কুমার চৌধুরী কিষাণ : আমি চাই, অবহেলিত বোয়ালখালী নিয়ে কাজ করতে। আমাদের বোয়ালখালী অঞ্চলের নতুন প্রজন্মকে নিয়ে প্রবীণদের পরামর্শে অবহেলিত হওয়ার কলঙ্ক ঘুচাবো। নতুন প্রজন্মের কাছে নতুন বার্তা নিয়ে যাবো। আমার কাজ হবে এলাকাভিত্তিক উন্নয়ন এবং এলাকার সামগ্রিক অগ্রগতি সাধন।  

আফছার উদ্দিন লিটন: আপনার নির্বাচনি আসনের জনগণকে কি বার্তা দিতে চান?

বিজয় কুমার চৌধুরী কিষাণ : আগামি ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-০৮ আসনের জনগণ আমাকে ফুলকপি মার্কা ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করে জনগণের সেবা করার সুযোগ দিন।

আফছার উদ্দিন লিটন: আমাদেরকে আপনার মূল্যবান সময় দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

বিজয় কুমার চৌধুরী কিষাণ : আপনাকেও ধন্যবাদ। আমার সাক্ষাৎকার নেয়ার জন্য। দোয়া করবেন।
 

 

রিলেটেড নিউজ

রওশন কার্পেট হাউজ

চট্টলার ডাক ডেস্ক: রওশন কার্পেট হাউজ ...বিস্তারিত


কিভাবে আপনার ফেসবুক আইডি সুরক্ষিত রাখবেন?

আফছার উদ্দিন লিটন: ২০২১ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে হঠাৎ করে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ গণহারে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের আইডি রহ�...বিস্তারিত


ফুসফুসের রোগে যারা ভুগছেন তারা কী করবেন?

চট্টলার ডাক ডেস্ক: ফুসফুসের রোগে যারা ভুগছেন, শ্বাস-প্রশ্বাসে মারাত্মক সমস্যা দেখা দিয়েছে তাদেরকে সুখবর দিয়েছে ডান্...বিস্তারিত


তুমি জেনুইন মিউজিশিয়ান তোমার চিন্তা কী?

চট্টলার ডাক ডেস্ক: সত্তর দশকের শেষ দিকে সোলসের লিড গিটারিস্ট সাজেদুল আলম বিদেশ চলে যান। অনেকে এই শূন্য পদের জন্য আগ্র...বিস্তারিত


পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম লাইব্রেরি

চট্টলার ডাক ডেস্ক: এটা হলো পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম লাইব্রেরি  “ The British Library" যেখানে বইয়ের পরিমাণ প্রায় ১৭০ থেকে ২০০ মি...বিস্তারিত


সর্বশেষ স্বাধীন মুসলিম রাষ্ট্র কসোভো

চট্টলার ডাক ডেস্ক: ইউরোপের বলকান অঞ্চলের স্বাধীন দেশ কসোভো (Republic of Kosovo)। এটি সর্বশেষ স্বাধীন মুসলিম রাষ্ট্র হিসেবে পৃথি�...বিস্তারিত